বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫০ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা

বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা

বন্ধ্যত্ব জটিল একটি রোগ। স্বামী-স্ত্রী অবাধ সহবাসের পরও যদি স্ত্রী গর্ভধারণে ব্যর্থ হন, তা বন্ধ্যত্ব নামে পরিচিত। গর্ভসঞ্চার হওয়া এবং তা পূর্ণাবস্থা পর্যন্ত ধরে রাখার অক্ষমতাও গর্ভপাত বা মিসক্যারিজের মধ্যে পড়ে। গর্ভধারণের ক্ষমতা বয়সের ওপর নির্ভর করে। নারীরা ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে গর্ভবতী হতে পারে। ৩৫ বছর বয়স থেকে গর্ভধারণ ক্ষমতা কমতে থাকে এবং গর্ভ বিপর্যয়ের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। গর্ভধারণের সমস্যা প্রায় দম্পতির ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে (৫০ শতাংশ নারী এবং ৩৫ শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়)। স্ত্রীর বয়স ৩৫ বছরের কম হলে এক বছর চেষ্টার পরও যদি তার গর্ভসঞ্চার না হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

রোগটি স্বামী-স্ত্রীর যে কোনো একজন অথবা উভয়ের কারণে হতে পারে। পুরুষ বন্ধ্যত্বের কারণ হলো- বীর্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শুক্রাণু না থাকা। মৃত শুক্রাণু বা শুক্রবিহীন বীর্য। একটি অ-কোষ বা লুপ্তপ্রায় অ-কোষ অথবা জন্মগতভাবে অ-কোষ না থাকা। বিকৃত শুক্রাণু। শুক্রাণুর জন্য অ-কোষে প্রয়োজনীয় তাপ ও পরিবেশ না থাকা। শুক্র নির্গমনে অক্ষমতা। রক্তে বা শুক্রে অ্যান্টিবডি বেশি থাকা। ভেরিকোসিল হলে। যৌনক্রিয়ার অক্ষমতা। যৌনাঙ্গে যক্ষ্মা, গনোরিয়া। গুটি বসন্তের পরবর্তী কুফল। ধূমপান ও মাদকাসক্তি। দীর্ঘদিন গ্যাস্টিক, আলসারসহ অন্যান্য জটিল রোগের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন অ্যালপ্যাথিক ওষুধ সেবন। বংশগত কারণ ইত্যাদি।

স্ত্রী বন্ধ্যত্বের কারণ হলো- ডিম্বাশয়ের সঠিকভাবে কাজ না করা। জরায়ু আকারে ছোট বা বিকৃত থাকা। মাসিক স্রাবের অনিয়ম। ডিসমেনোরিয়া বা ঋতুশূল। জরায়ু ও ডিম্বকোষে টিউমার। গনোরিয়া ও বংশগত রোগ ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে উভয়ের কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com